New Delhi, 6 September 2016.
The CPI(ML) Central Committee is deeply shocked and grieved to announce the untimely demise of CPI(ML) Politburo member Comrade Swapan Mukherjee. He suffered an unexpected heart
২০০২ সালে গুজরাটে গুলবার্গ সোসাইটি গণহত্যায় এসঅাইটি-র বিশেষ অাদালতের সাম্প্রতিক রায়টি হল বিচারের এক বড় প্রহসন। এই রায় কেবলমাত্র গণহত্যার মূল মাথাগুলোকে বেকসুর খালাসই করেনি, গণহত্যার চক্রান্তকারীদের ছাড় দিয়ে অাক্রান্তদের
পাটনার নামকরা কলেজ অফ অার্টস এ্যান্ড ক্রাফটসের উজ্জ্বল ছাত্র নীতীশ কুমারের অাত্মহত্যার চেষ্টা রোহিত ভেমুলা অাখ্যানের স্মৃতিকে জাগিয়ে তুলেছে। হায়দ্রাবাদে যা ঘটেছে এবং পাটনায় যা ঘটে চলেছে এই দুইয়ের মধ্যে
গুলবার্গ সোস্যাইটি গণহত্যায় আহমেদাবাদ বিশেষ আদালতের রায়ে ২৪ জনকে অভিযুক্ত করা হয়েছে এবং ৩৬ জনকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়েছে এবং “প্রমাণের অভাবে” ষড়যন্ত্রের অভিযোগকে বাতিল করা হয়েছে। ঐ রায় কিন্তু
একজন খ্যাতনামা সমাজতত্ত্ববিদ একটি নিবন্ধে লিখেছিলেন, ভারতের সংবিধানে প্রদত্ত “মৌলিক অধিকারগুলো” (ফান্ডামেন্টাল রাইটস) বস্তুত “হ্যাঁ-সূচক” (পজিটিভ) নয়, বরং বলা ভালো “নেগেটিভ” (না-সূচক)। কথাটা বুঝতে একটু সময় লাগতে পারে ভেবে তিনি
নরেন্দ্র মোদীর অতিমানবের ভাবমূর্তি নির্মাণে এবং তার হাতে ‘উন্নয়নের’ জাদুদন্ড থাকার আষাঢ়ে গল্প ছড়াতে প্রচার মাধ্যম কোমর বেঁধে নামে এবং এর উপর ভিত্তি করেই মোদী ক্ষমতায় আসেন। দু-বছর ক্ষমতায় থাকার
২০১৬ সালের বিধানসভা নির্বাচন পশ্চিমবাংলার বামপন্থী কর্মীবাহিনী ও সমর্থকদের কাছে এক বিরাট প্রশ্ন রেখে গেল। এই প্রশ্নের সঠিক সমাধানের মধ্যেই খুঁজে নিতে হবে অাগামীদিনে বামপন্থী রাজনীতি ও অান্দোলনের অগ্রগতির পথনির্দেশ।
নির্বাচনী
গোটা ২০১৫ জুড়ে একের পর এক নির্বাচনী বিপর্যয়ের পর সাম্প্রতিক বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি অাবার বড় ধরনের সাফল্য অর্জন করল। পশ্চিমবাংলা ও কেরলে নিজের খাতা খোলা এবং এই দুটি রাজ্যে ভোট
নরেন্দ্র মোদী ভারতের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর দু-বছর পেরিয়ে গেল। এই দু-বছরে তিনি এমন এক প্রশাসনিক পথে দেশকে নিয়ে গেছেন যা অামাদের সমাজ ও রাষ্ট্রের কাছে বলতে গেলে এক রাজনৈতিক বিপর্যয়
যুব-ছাত্রদের উত্থানকে শক্তিশালী করুন!
গণ-প্রতিরোধের প্রাচীর গড়ে তুলুন!
গণতন্ত্র বাঁচান, ভারত বাঁচান!
অাগামী ২২ এপ্রিল হল সিপিঅাই(এমএল) প্রতিষ্ঠার ৪৭তম বার্ষিকী এবং ২৫ মে ঐতিহাসিক নকশালবাড়ি অভ্যুত্থান ৫০ বছরে পদার্পণ করবে। এই অভ্যুত্থান ভারতের
এক নয়া ভারত গড়ে তুলতে : ভগৎ সিং-অাম্বেদকরের পথে
এইচসিইউ থেকে জেএনইউ : ক্যাম্পাস বাঁচাও! গণতন্ত্র বাঁচাও! ভারত বাঁচাও!
এইচসিইউ, জেএনইউ ও উচ্চ শিক্ষার ওপর অার এস এস-বিজেপি সরকারের হামলা রুখে দাও!
বন্দি
প্রিয় সাথী,
অাপনি, অামি, অামরা সকলেই এই মুহূর্তে এক বড় ধরনের রাজনৈতিক লড়াইয়ের অংশীদার। সকলেরই ইচ্ছা বিগত ৫ বছর ধরে যে প্রতারক, বিশ্বাসঘাতক সরকারটা চলল তাকে উচিত শিক্ষা কিভাবে দেওয়া যায়।
মিথ্যা অভিযোগে দেশদ্রোহ মামলায় ডাঃ বিনায়ক সেনের গ্রেপ্তারের পর দেশজোড়া অালোড়নের মুখে ছত্তিশগড়ের বিজেপি পরিচালিত রমন সিং সরকার পিছু হঠলেও সরকার ও রাষ্ট্রের সন্ত্রাস অব্যাহত। ডাঃ বিনায়ক সেনের পর দেশদ্রোহের
অাট জন শ্রমিককে দ্বিতীয় বারের জন্য যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। শ্রমিকদের স্বার্থে লড়াই করার 'অপরাধে' এবং ট্রেড ইউনিয়নে সংগঠিত করার জন্যই তাঁদের দেওয়া হয়েছে এই সাজা। সম্ভবত এটাই হল প্রথম
পরিবর্তনের প্রতিশ্রুতি ও মা-মাটি-মানুষের অবিরাম ঢক্কা-নিনাদের পাঁচটি বছর পেরিয়ে পশ্চিমবঙ্গ অাবার বিধানসভা নির্বাচনের দোরগোড়ায়। পাঁচ বছর অাগে পরিবর্তনের যে ডাক মানুষের মনে ব্যাপক সাড়া জাগিয়েছিল তার পেছনে ছিল প্রায় জগদ্দল
একটি নির্মম স্বীকারোক্তি ও একটি নির্ভেজাল সত্যকে দলিলে গুরুত্বসহ তুলে ধরার জন্য সিপিএমের বন্ধুদের ধন্যবাদ জানিয়ে কথা শুরু করা যাক। অামরা প্রথমে এই 'স্বীকারোক্তি' ও 'নির্ভেজাল সত্য' দলিলে যেভাবে অাছে,
অামাদের এই দেশ ও এই রাজ্য ইন্দিরা-সিদ্ধার্থের স্বৈরশাসন ও গণতন্ত্রহত্যার রাজনীতি প্রত্যক্ষ করেছে। গোটা দেশজুড়ে 'এশিয়ার মুক্তি সূর্যের' জয়ধ্বনি তুলে অার বন্দেমাতরম শ্লোগান দিতে দিতে সংগঠিত হয়েছিল হত্যা-গণহত্যার বর্বর রাজনীতি।